আজ বহুদিন পর ঢাকা চিড়িয়াখানায় ঘুরতে গেলাম গ্রাসহপার্স ফটোগ্রাফি গ্রুপের সাথে । ছেলেবেলায় গিয়েছিলাম সুস্পষ্ট মনে নেই কত বছর আগে। তবে আনুমানিক ১৮ বছর আগে। তাই সব স্মৃতি ভুলে বসে আছি। আজ নতুন করে সব কিছু চিনলাম অন্যরকম ভালো লাগছিল।
বাবা একবার শ্রীমঙ্গল চা বাগান থেকে ফেরার পথে কয়েকজনকে একটা অজগর সাপ মারতে উদ্যত হতে দেখেছিলেন তখন রাস্তায় গাড়ী তাদের হাত থেকে অজগর সাপটিকে রক্ষা করেন, অজগরটিকে বাবা পড়ে একটা বাক্সতে করে ঢাকা নিয়ে এসেছিলেন। সেটি আমাদের বাসায় দু’দিন ছিল। আমি ছোটবেলাতে খুব উচ্ছাসিত ছিলাম এ নতুন অতিথি নিয়ে। আমার মা দু’রাত সাপের দুশ্চিন্তাতে ঘুমাতে পারেন নি। অবশেষে সিদ্ধান্ত এই সাপ চিড়িয়াখানাতে রেখে দিয়ে আসা হবে। আমি প্রচন্ড মন খারাপ করেছিলাম।
আজ আমি সেই সাপটাকে দেখে আসলাম। ঠিক নিশ্চিত হতে পারি নি এইটা আমার ছোটবেলাকার অজগর সাপ কিনা তবে খাঁচাটা নিশ্চিত হতে পেরেছি। যদি সেই অজগর সাপটা মরে না থাকে তাহলে সেটাই আমাদের বাড়ীর সেই ক্ষনিকের অতিথি।
৩০ই জুন, ২০১২
---------------------------------------------------------------------------------
লেখালেখি ৩৬৫ প্রজেক্ট ১৬/৩৬৫
বাবা একবার শ্রীমঙ্গল চা বাগান থেকে ফেরার পথে কয়েকজনকে একটা অজগর সাপ মারতে উদ্যত হতে দেখেছিলেন তখন রাস্তায় গাড়ী তাদের হাত থেকে অজগর সাপটিকে রক্ষা করেন, অজগরটিকে বাবা পড়ে একটা বাক্সতে করে ঢাকা নিয়ে এসেছিলেন। সেটি আমাদের বাসায় দু’দিন ছিল। আমি ছোটবেলাতে খুব উচ্ছাসিত ছিলাম এ নতুন অতিথি নিয়ে। আমার মা দু’রাত সাপের দুশ্চিন্তাতে ঘুমাতে পারেন নি। অবশেষে সিদ্ধান্ত এই সাপ চিড়িয়াখানাতে রেখে দিয়ে আসা হবে। আমি প্রচন্ড মন খারাপ করেছিলাম।
আজ আমি সেই সাপটাকে দেখে আসলাম। ঠিক নিশ্চিত হতে পারি নি এইটা আমার ছোটবেলাকার অজগর সাপ কিনা তবে খাঁচাটা নিশ্চিত হতে পেরেছি। যদি সেই অজগর সাপটা মরে না থাকে তাহলে সেটাই আমাদের বাড়ীর সেই ক্ষনিকের অতিথি।
৩০ই জুন, ২০১২
---------------------------------------------------------------------------------
লেখালেখি ৩৬৫ প্রজেক্ট ১৬/৩৬৫