আজ প্রচন্ড ব্যস্ততার ভিতর একটু সময় বের করে ছুটে গিয়েছিলাম জাতীয় বৃক্ষমেলা ২০১২ দেখতে। মূল উদ্দেশ্যটা ছিল ভালো কিছু ফুলের ফটো বের করে আনা এবং নিজের জ্ঞানটাতে আরেকটু সমৃদ্ধ করে তোলা। বৃক্ষের প্রতি আমার অনীহা আমাকে বৃক্ষ সম্পর্কে বেশ ভালো মতন অজ্ঞ করে রেখেছে। যার জন্যে অনেক সময় ফুলের ফটো তুলে ফেলি কিন্তু নাম বলতে অনেকক্ষন ভাবতে হয় নয়ত কাউকে জিজ্ঞাসা করে জানতে হয়, তাই ভাবলাম, এসো নিজে করি ধারনা লালন করে নিজে গিয়ে কিছু শিখে আসি। আমি খুবই মুগ্ধ হলাম প্রথমবারের মতন এই মেলাতে এসে। আমরা যদি বৃক্ষকে পরিপূর্ণভাবে মূল্যবান সম্পদ হিসেবে গণ্য করি তাহলে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম ধনী রাষ্ট্র হতে পারে।
আমাদের তরুন প্রজন্মকে আমি দেখি রাস্তার মোড়ে মোড়ে আড্ডা দিচ্ছে এবং একটা হেঁটে যাওয়া কোন মেয়ের দিকে অন্য গ্রহের প্রানী ভেবে ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে সময় পার করছে। অথচ এই সময়টুকু যদি কোন শখের পিছনে দিত তাহলে আমাদের দেশে ইভটিজের মহামারী চেহারাটা আমাদের দেখতে হতো না, কোন মেয়ের মুখ এসিডে ঝলসাতো না। যতদিন না আমাদের সমাজটা এই শখের মূল্যটা উপলব্ধি করতে পারবে ততদিন এইসব হাহাকার চলতেই থাকবে।
৪ঠা জুলাই, ২০১২
------------------------------------------------------------------------
লেখালেখি ৩৬৫ প্রজেক্ট ২০/৩৬৫
আমাদের তরুন প্রজন্মকে আমি দেখি রাস্তার মোড়ে মোড়ে আড্ডা দিচ্ছে এবং একটা হেঁটে যাওয়া কোন মেয়ের দিকে অন্য গ্রহের প্রানী ভেবে ড্যাবড্যাব করে তাকিয়ে সময় পার করছে। অথচ এই সময়টুকু যদি কোন শখের পিছনে দিত তাহলে আমাদের দেশে ইভটিজের মহামারী চেহারাটা আমাদের দেখতে হতো না, কোন মেয়ের মুখ এসিডে ঝলসাতো না। যতদিন না আমাদের সমাজটা এই শখের মূল্যটা উপলব্ধি করতে পারবে ততদিন এইসব হাহাকার চলতেই থাকবে।
৪ঠা জুলাই, ২০১২
------------------------------
লেখালেখি ৩৬৫ প্রজেক্ট ২০/৩৬৫
No comments:
Post a Comment